The Ultimate Guide To ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

৬. ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক , দাঁত ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে।

উত্তর দেওয়ার জন্য লগইন করুন জনপ্রিয় আলোচনা

ছাদ বাগান করার জন্য দৃঢ় মানসিক প্রস্তুতি দরকার এবং ছাদ বাগানের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি ও ভালো উৎপাদনের জন্য সঠিক পরিকল্পনার কোন বিকল্প নেই। ছাদ বাগান স্থাপনের আগে অবশ্যই ভেবে দেখতে হবে যে, ছাদ বাগান করার উপযোগী কি না?

ঙ. তৃতীয় গ্রেডের ইটের ক্ষুদ্র চিপস/খোয়া    - ১০%

এছাড়া যেসব গাছ কম উচ্চতা বিশিষ্ট ও পাশের্^ বেশি বাড়ে তা দিয়ে ছাদ বাগান সাজানো প্রাধান্য দেয়া উচিত। একই কারণে কলা, পেঁপে এ ধরনের লম্বা আকারের গাছ অতি উঁচু ছাদে রোপণ না করাই উত্তম। ছাদে রোদের তাপ বা প্রচ-তা সরেজমিনের তুলনায় বেশি। সরাসরি রোদ পড়া এবং তার প্রতিবিম্ব প্রতিফলনের কারণে এমনটা হয়। এ জন্য ছাদ বাগান সৃষ্টিতে ৫০-৭০% রোদ প্রতিরোধী ঘন নেট ৭-৮ ফুট ওপরে ফিট করে ছাদের গাছের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে।

ছাদবাগানে ড্রিপ ইরিগেশন সেটাপ পদ্ধতি

শিমের চারা ও তার আশপাশের আগাছা নিড়ানি দিয়ে নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। তাছাড়া মাঝে মধ্যে নিড়ানি দিয়ে চারার গোড়ার মাটি খুঁচিয়ে আলগা ও ঝুরঝুরে করে রাখতে হবে। শিমের খরা সহ্য করার ক্ষমতা থাকলেও বৃষ্টির অভাবে মাটিতে রসের ঘাটতি হলে পানি সেচ দিতে হবে।

প্রতিটি গোলাপ গাছে জন্য প্রায় এক ধরনের মাটি তৈরির প্রয়োজন হয়। ছাদ বাগানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। মনে রাখবেন গোলাপ গাছে জন্য দোঁয়াশ অথবা বেলে দোঁয়াশ মাটি একদম উপযুক্ত,এতে করে মাটির শিকড় আঁটসাঁট হয়ে থাকবে না। মাটির গঠন এবং উর্বরতা উন্নত করার জন্য মাটির সাথে জৈব সার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাটি তৈরীর জন্য টবের মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করতে হবে। ৩০% মাটি, ৩০% গোবর সার,৩০% ভার্মিকম্পোস্ট এবং ১০% হাঁড়েরগুড়ো,শিংকুঁচি এবং একমুঠো নিমখাল দিতে হবে। গোবর সারের পরিবর্তে কাঠের চাই, কাঠের গুঁড়ো,ধানের চিটা অথবা কোকোপিট দেওয়া যাবে। মাটির ওজন হালকা রাখতে হবে,এতে করে টব ভারওয়েট হবে না এবং টবের জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্ন্যতি হবে। মাটি ঝুরঝুরে হলে গাছের শিকড় খুব সহজেই বৃদ্ধি পাবে।

শারীরিকভাবে ড্রাগন ফলের রয়েছে অনেক উপকারিতা এবং স্বাস্থ্য রক্ষার্থে এটি শিশু এবং বয়স্ক উভয়ের জন্য বেশ উপকারি একটি ফল। চলুন জানা যাক ড্রাগন ফলের উপকারিতাগুলো-

গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল ৮ টার মধ্য এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।

শীতের মরসুমে গোলাপ গাছে খাবার বেশিই প্রয়োজন হয়। এই সময়ে গাছ যেহেতু বেশি ফুল দেয়, সেহেতু গোলাপ গাছে সারের চাহিদাও থাকে বেশি। বর্ষা শেষ হলেই গাছ ছাঁটাইয়ের ৭-১০ দিন আগে সার প্রয়োগ করতে হবে। গাছ প্রতি পরিমান মতো পঁচা শুকনো গোবরের সার সঙ্গে ডিমের খোসা, এক চামচ টিএসপি/ ডিএপি ও এক চামচ পটাশ এগুলো একসঙ্গে ভালো ও ঝুরঝুরে করে মিশিয়ে নিন। টবের উপর থেকে ১০ সেন্টিমিটার মাটি সরিয়ে নিচের মাটি কিছুটা আলগা করে সারগুলো মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। এসময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে শিকড়ের কোন ক্ষতি না হয়। এই অবস্থায় দু’দিন সেমিশেডে রেখে টব আগের জায়গায় দিন।

মানসিক স্বাস্থ্যর উন্নত: মানিপ্ল্যান্ট উদ্ভিদ ইতিবাচকতা এবং শিথিলতার অনুভূতি বাড়িয়ে মন এবং মানসিকতার উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি উদ্ভিদের অক্সিজেন উত্পাদন এবং বায়ুর গুণমান website উন্নত করার ক্ষমতার কারণে, যা উন্নত মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নীত করতে পারে।

মধ্যরাতে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The Ultimate Guide To ড্রাগন ফল গাছের যত্ন”

Leave a Reply

Gravatar